Close Menu
Sokaler BartaSokaler Barta
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • About Us
    • Contact Us
    • Content Transparency
    • Editorial Policy
    • Fact Checking Policy
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Sokaler BartaSokaler Barta
    Subscribe
    • Home
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • আলোচিত সংবাদ
    • ক্যাম্পাস
    • খেলা
    • বিনোদন
    Sokaler BartaSokaler Barta
    Home»আইন আদালত»জামায়াতের ‘ভাইটাল’ তিন ইস্যু ঝুলে আছে আপিল বিভাগে
    আইন আদালত

    জামায়াতের ‘ভাইটাল’ তিন ইস্যু ঝুলে আছে আপিল বিভাগে

    অনলাইন ডেস্কBy অনলাইন ডেস্কApril 10, 2025 10:12 AMNo Comments6 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং দলটির ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা। হাসিনার পতনের আট মাস অতিবাহিত হলেও দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন মামলা আপিল বিভাগে ঝুলছে এখনও। দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পাওয়ার বিষয়টিও সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।

    এছাড়া শেখ হাসিনার ট্রাইব্যুনালে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতের নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের খালাস চেয়ে আপিল শুনানি এখনও অপেক্ষায় রয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর গুরুত্বপূর্ণ এ তিন ইস্যু এখনও নিষ্পত্তি না হওয়ায় দলটির নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে বিরাজ করছে চরম ক্ষোভ। ইতোমধ্যে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ বিভিন্ন সময়ে দলটির নেতাদের বক্তব্য ও বিবৃতিতে উঠে এসেছে।

    তবে, জামায়াতের আইনজীবীরা আপিল বিভাগে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে দলটির নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পাওয়ার প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তারা।

    জানতে চাইলে জামায়াতের অন্যতম আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা আশা করছি দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পাব, ইনশাআল্লাহ। অন্যদিকে, জামায়াতের নেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম আপিল বিভাগের রায়ে খালাস পাবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    খুবই দ্রুত সময়ের মধ্যে আপিল বিভাগে জামায়াতের গুরুত্বপূর্ণ এ তিন ইস্যুর সমাধান হবে বলে মনে করেন আইনজীবী শিশির মনির।

    চলতি মাসেই জামায়াতের নিবন্ধন মামলার চূড়ান্ত শুনানি

    গত বছরের ৩ ডিসেম্বর রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিল শুনানি শুরু হয়। এরপর দুই কার্যদিবস আপিলের ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তী শুনানির বিষয়ে জামায়াতের অন্যতম আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘অবকাশকালীন ও ঈদের ছুটি শেষে আগামী ২০ এপ্রিল আপিল বিভাগে বিচারকাজ শুরু হবে। আমরা আশা করছি ২২ এপ্রিল আপিল বিভাগে জামায়াতের নিবন্ধন মামলাটি শুনানির জন্য আসবে।’

    গত বছরের ২২ অক্টোবর রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করেন দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ। ফলে নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াই করার পথ উন্মুক্ত হয়। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

    আরও পড়ুনঃ  সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাদের তালিকা হচ্ছে

    এর আগে নিবন্ধন ফিরে পেতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে খারিজ হওয়া আপিলটি পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

    নিবন্ধন ফিরে পেতে যেসব আইনি যুক্তি তুলে ধরা হবে

    জামায়াতের আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আপিল শুনানিতে বেশকিছু আইনি যুক্তি তুলে ধরবেন তারা। দলটির আইনজীবী প্যানেল ইতোমধ্যে তা চূড়ান্ত করেছে। যুক্তিগুলো হলো—

    প্রথমত, জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে এই বলে যে, সংবিধানের সঙ্গে জামায়াতের গঠনতন্ত্র সাংঘর্ষিক এবং গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ- ১৯৭২ এর সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এক্ষেত্রে তাদের যুক্তি হলো, গণতান্ত্রিক ক্ষেত্রে জামায়াতে ইসলামী অতীতে সবগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। প্রায় সব জাতীয় সংসদেই জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব ছিল। জামায়াতের গঠনতন্ত্র বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কোনোভাবেই অসাংবিধানিক নয়। কারণ, অ্যাসোসিয়েশন করার অধিকার বা দল গঠন করার অধিকার সব ব্যক্তিরই আছে।

    দ্বিতীয়ত, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে এমন একজন ব্যক্তির (সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে, যার দলের গঠনতন্ত্র যদি বিশ্লেষণ করেন তাহলে দেখবেন জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র তিনি যে কারণে ‘দূষিত’ বলছেন, তার থেকে তার দলের গঠনতন্ত্র অনেক বেশি দূষিত। তার দল অর্থাৎ তরিকত ফেডারেশনের গঠনতন্ত্র বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তারা আসলে কোনোভাবেই তাদের জায়গা থেকে জামায়াতের গঠনতন্ত্র চ্যালেঞ্জ করার এখতিয়ার রাখেন না। কারণ, তিনজন বিচারপতির মধ্যে একজন বিচারপতি রায়ে উল্লেখ করেছেন, রিটকারী সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীর এ ধরনের রিট করার লোকাস স্ট্যান্ডি (আবেদনের এখতিয়ার) নেই। তিনি জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে কথা বলতে পারেন না। কারণ, তার নিজ দলের গঠনতন্ত্র ত্রুটিতে পরিপূর্ণ।

    তৃতীয়ত, জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন জামায়াতকে প্রথমে রেজিস্ট্রেশন দিয়ে গঠনতন্ত্রের কিছু জায়গায় সংশোধন করতে বলেছে। সংশোধন প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থায় নিবন্ধন বাতিলের রায় হয়েছে। তাহলে তো দলটিকে গঠনতন্ত্র সংশোধন করতে দেওয়া হলো না। বরং নির্বাচন কমিশনের কাজের মধ্যে এখতিয়ার বহির্ভূতভাবে কমিশনের কাজকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে।

    চতুর্থত, ১৯৯২ সালের আইনে বলা হয়েছে, যখন সংবিধান কর্তৃক কোনো ব্যক্তিকে অধিকার দেওয়া হয় এবং তার সঙ্গে রেস্ট্রিকশন (বিধিনিষেধ) দেওয়া হয় তাহলে সংবিধান কর্তৃক যে অধিকার দেওয়া হয়েছে, সেটি বাধাগ্রস্ত হবে। সংবিধানে বলা হয়েছে, সংগঠন করা, দল গঠন করা— এটা সাংবিধানিক অধিকার। তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে কোনো এক জায়গায় যদি রেস্ট্রিকশন থেকে থাকে, সেই রেস্ট্রিকশন অবশ্যই স্ট্রিকলি (কঠোরভাবে) দেখার সুযোগ নেই।

    আরও পড়ুনঃ  জামিন পেলেন আ. লীগের ৩ নেতা

    পঞ্চমত, এটা একটা সার্টিফায়েড আপিল। সার্টিফায়েড আপিল মানে হলো, হাইকোর্ট ডিভিশন যখন মামলাটা নিষ্পত্তি করেছে, তখন হাইকোর্ট ডিভিশন নিজেই সার্টিফিকেট দিয়ে বলেছেন, এ মামলায় সংবিধানের জটিল ব্যাখ্যা জড়িত। জটিল ব্যাখ্যা জড়িত হওয়ার কারণে সুপ্রিম কোর্টে সরাসরি আপিল হবে। লিভ টু আপিল হওয়ার সুযোগ নেই। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে হাইকোর্ট ডিভিশন স্বীকার করেছেন মামলাটি হলো এমন এক মামলা যে মামলায় সংবিধানের বিস্তর ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন আছে। অর্থাৎ হাইকোর্ট নিজেই স্বীকার করেছেন যে, এটা সুপ্রিম কোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে সেটেলড (নিষ্পত্তি) হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু যেহেতু পূর্ণাঙ্গভাবে সেটেলড হয়নি; কারও সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নিতে হলে এভাবে তো কেড়ে নেওয়া যায় না।

    দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লার পক্ষে যেসব যুক্তি তুলে ধরা হবে

    আপিল শুনানিতে জামায়াতের দলীয় নির্বাচনী প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পেতে কয়েকটি আইনি যুক্তি তুলে ধরবেন দলটির আইনজীবীরা। এ বিষয়ে জামায়াতের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘আপিল বিভাগে শুনানিতে আমরা বলব, প্রতীক বরাদ্দের দায়িত্ব তো সুপ্রিম কোর্টের না। কোনো প্রতীক সুপ্রিম কোর্ট বরাদ্দ দিতে পারেন না। প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। প্রতিটি দলকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আজ থেকে নয়, কয়েক যুগ থেকে জামায়াতের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা। জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজ পর্যন্ত দাঁড়িপাল্লাই দলটির প্রতীক। এ প্রতীক এখন পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামীর রেজিস্ট্রেশনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। যদি আমাদের আপিল অ্যালাউ (অনুমোদিত) হয়, আপিল বিভাগ আপিল অ্যালাউ করেন, তাহলে নিশ্চয়ই প্রতীকসহ অ্যালাউ করবেন।’

    ‘একটি কথা বলা হয়, দাঁড়িপাল্লা প্রতীক বরাদ্দ না দিতে সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভার একটি রেজুলেশন আছে। রেজুলেশনের কপি আমরা সংগ্রহ করেছি। পড়ে দেখেছি, রেজুলেশনের মধ্যে যা আছে সেটা কোনো বিচারিক সিদ্ধান্ত না। সেটা হলো প্রশাসনিক। উনারা বলছেন, দাঁড়িপাল্লা প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ সমীচীন নয়। কেন সমীচীন নয়, কারণ সুপ্রিম কোর্টের সামনে দাঁড়িপাল্লা ঝুলানো আছে। এ কারণে কোনো পার্টির ব্যবহার করাটা সমীচীন নয়। এটা একটা মতামত মাত্র। এর আইনগত কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এটা সুপ্রিম কোর্টের কোনো সিদ্ধান্ত নয়। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। হাইকোর্ট বিভাগও প্রতীকের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। এ যুক্তিগুলো আমরা আপিল বিভাগে উপস্থাপন করব।’

    আরও পড়ুনঃ  গ্রেপ্তার ৫ ডাকাতের একজন যুবদল, আরেকজন ছাত্রদলকর্মী

    জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মামলা

    গত ২৬ ফেব্রুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতের নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি দেন সর্বোচ্চ আদালত। মানবতাবিরোধী অপরাধসংশ্লিষ্ট মামলাগুলোর মধ্যে এটাই প্রথম কোনো মামলা যেখানে রিভিউ থেকে মূল আপিল শুনানির অনুমতি দিলেন আদালত। আগামী ২২ এপ্রিল এ বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করা হয়।

    আগামী ২২ এপ্রিল মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস চেয়ে আজহারুল ইসলামের আপিলের ওপর শুনানি নতুন করে অনুষ্ঠিত হবে। তার পক্ষে শুনানি করবেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। তাকে সহযোগিতা করবেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির ও ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন।

    ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতের নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ রায় দেন। পরে ওই রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করেন আজহারুল ইসলাম।

    ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

    মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে রংপুর অঞ্চলে ১২৫৬ ব্যক্তিকে গণহত্যা-হত্যা, ১৭ জনকে অপহরণ, একজনকে ধর্ষণ, ১৩ জনকে আটক, নির্যাতন ও গুরুতর জখম এবং শত শত বাড়ি-ঘর লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের মতো ছয়টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয় এটিএম আজহারের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগের মধ্যে ১নং বাদে বাকি পাঁচটি অভিযোগে ট্রাইব্যুনাল তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। যদিও এটি প্রহসনের রায় বলে আখ্যা দেয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

    ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি ১১৩টি যুক্তিতে আজহারুল ইসলামকে নির্দোষ দাবি করে খালাস চেয়ে আপিল করেন তার আইনজীবীরা। আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় ৯০ পৃষ্ঠার মূল আপিলসহ ২৩৪০ পৃষ্ঠার আপিল দাখিল করা হয়।

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    অনলাইন ডেস্ক

    Related Posts

    আওয়ামী লীগ সমর্থক ৭০ আইনজীবী কারাগারে

    April 6, 2025 6:25 PM

    আওয়ামী লীগ সমর্থক ৭০ আইনজীবী কারাগারে

    April 6, 2025 6:20 PM

    বিচার বানচালে মোটা অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগের প্রমাণ মিলেছে

    April 3, 2025 11:58 PM
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Latest News

    Govt to form information commission soon: Info ministry – Bd24live

    July 26, 2025 1:53 PM

    How to Save Money While Exploring Vietnam on a Budget – Bd24live

    July 25, 2025 2:46 AM

    CA orders making list of those killed in AL terror attacks in 15 yrs before July uprising – Bd24live

    July 25, 2025 12:43 AM

    Govt approves proposal for CrPC amendment – Bd24live

    July 24, 2025 10:32 PM
    Facebook X (Twitter) LinkedIn WhatsApp Telegram
    © 2025 Sokaler Barta

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.