Close Menu
Sokaler BartaSokaler Barta
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • About Us
    • Contact Us
    • Content Transparency
    • Editorial Policy
    • Fact Checking Policy
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Sokaler BartaSokaler Barta
    Subscribe
    • Home
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • আলোচিত সংবাদ
    • ক্যাম্পাস
    • খেলা
    • বিনোদন
    Sokaler BartaSokaler Barta
    Home»News»আখতারকে সরাতে চায় কারা, হঠাৎ কেন আলোচনা?
    News

    আখতারকে সরাতে চায় কারা, হঠাৎ কেন আলোচনা?

    অনলাইন ডেস্কBy অনলাইন ডেস্কFebruary 16, 2025 9:15 PMNo Comments5 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    ছাত্র-জনতার তুমুল আন্দোলনের পর গণঅভ্যুত্থানে পতন হয় আওয়ামী লীগ সরকারের। দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের হাত ধরে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল। এর আগে গঠন করা হয়েছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। তারও আগে ঘটনার পরিক্রমায় সামনে আসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পুরো ঘটনার মধ্যে একটি নাম ছিল আখতার হোসেন। ১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে গ্রেফতার হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি ছিলেন দৃশ্যপটে। জেল থেকে বেরিয়ে অভ্যুত্থানের পর গঠন হওয়া নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব হন তিনি।

    হঠাৎ করে শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে আবারও আলোচনায় এসেছেন আখতার হোসেন। ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া একাধিক নেতা তার পাশে থাকার ঘোষণা দিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তারা আখতার হোসেনকে সরিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে আছেন বলে জানিয়েছেন স্ট্যাটাসে। প্রশ্ন হলো, আখতার হোসেনকে সরিয়ে দিতে চায় কারা? তার প্রতিদ্বন্দ্বী বা প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড়িয়েছেন কারা? হঠাৎ কেন আলোচনা?

    এ নিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা ও সদস্যের সঙ্গে কথা বলেছে জাগো নিউজ। তারা জাগো নিউজকে জানিয়েছেন, নতুন রাজনৈতিক দলের সভাপতি বা আহ্বায়ক হচ্ছেন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। এটা অনেকটাই নিশ্চিত। এ কারণে পদটি নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। তবে সাধারণ সম্পাদক বা সদস্য সচিব হিসেবে দলের দ্বিতীয় নেতা হিসেবে কে আসবেন তা নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা। এ নিয়েই মূল সংকট। যেহেতু চলতি মাসেই নতুন দল ঘোষণার কথা, এ কারণে বিষয়টি এখন আলোচনায় এসেছে।

    জাতীয় নাগরিক কমিটির সূত্র জানায়, নাগরিক কমিটির একটি পক্ষ বর্তমান সদস্য সচিব আখতার হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চায় না। ওই পক্ষটি দুটি যুক্তি দিচ্ছেন বলে জানা গেছে। তাদের দাবি, আখতার ১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে গ্রেফতার হন। জেলে থাকায় পুরো আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্টে তার ভূমিকা ছিল না। তাছাড়া নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে তিনি চলতি দায়িত্ব পালন করছেন। তাই নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশের সময় নেতৃত্বে ভিন্নতা প্রয়োজন।

    আরও পড়ুনঃ  উত্তপ্ত টুঙ্গিপাড়া

    আখতারকে সরাতে চায় কারা, হঠাৎ কেন আলোচনা?

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির আরেকটি পক্ষ বলছে, আওয়ামী লীগের সময়ে আখতার হোসেন জীবন বাজি রেখে রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন। ১৭ জুলাই রাজু ভাস্কর্যের সামনে গ্রেফতার হন রংপুরে শহীদ আবু সাঈদসহ আন্দোলনে শহীদদের গায়েবানা জানাজা কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে। এর আগেও তিনি একাধিকবার হামলা, মামলার শিকার হয়েছেন। জেলে গিয়েছেন। এসব অবদানের জন্য তারা আখতার হোসেনকেই এ পদে দেখতে চান।

    সূত্র আরও জানায়, জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি পক্ষ যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি। তার নেতৃত্বে ১৭ জুলাই থেকে যাত্রাবাড়ীর আন্দোলন চলেছিল।

    সূত্র বলছে, নাগরিক কমিটির আরেকটি অংশ বর্তমান আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে নতুন দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়। তিনি আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) ভাতৃপ্রতীম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক ছিলেন।

    এসব নিয়েই তৈরি হয়েছে পক্ষ-বিপক্ষ। তৈরি হয়েছে নিজ নিজ বলয়। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে গত দুই দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।

    এদিকে সভাপতি পদে আসতে যাওয়া উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব ছিলেন। আর আখতার হোসেন ছিলেন ছাত্রশক্তির প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক। অর্থাৎ আখতারের নেতৃত্বেই আত্মপ্রকাশ হয়েছিল ছাত্রশক্তির। এখন নাহিদ প্রধান হয়ে যে দল হবে সেখানে দ্বিতীয় নেতা হিসেবে আখতার কীভাবে ক্রিয়াশীল হবেন, সেই প্রশ্নও তুলেছে একটি পক্ষ।

    আরও পড়ুনঃ  How to Lose Weight Fast

    সূত্র দাবি করেছে, আত্মপ্রকাশ ঘটতে যাওয়া রাজনৈতিক দলে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও ফরহাদ মজহারপন্থিরা তাদের একটি বলয় তৈরি করতে চায়। সেই বলয় তৈরি নিয়েও আলোচনার জন্ম নিয়েছে।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলোর একাধিক নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি গঠন করে ফেরার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের সামনে আখতার হোসেনের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। সেসময় আখতার হোসেনের রাজনৈতিক কার্যকলাপ নিয়ে ফেসবুকে গালমন্দ করেছিলেন বর্তমান উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

    আখতারকে সরাতে চায় কারা, হঠাৎ কেন আলোচনা?

    নাগরিক কমিটির সূত্রগুলো বলছে, ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলো এক হয়ে গণঅভ্যুত্থান সফল করেছে। নাগরিক কমিটির শুরুর দিকে সবাই বেশ ঐক্যবদ্ধ ছিলেন। এখনো ওই প্ল্যাটফর্ম ঐক্যবদ্ধ আছে। তবে নতুন দল গঠনকে কেন্দ্র করে যে যার মতো বলয় তৈরির চেষ্টা করছেন।

    এসব নিয়ে দুই প্ল্যাটফর্মের কোনো নেতাই নাম প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে চাননি।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জাতীয় নাগরিক কমটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির এক সদস্য জাগো নিউজকে বলেন, আমরা একটা বড় পার্টি করতে চাই। এখন সমস্যা হচ্ছে কে আসবে, কে আসবে না। অনেকেই তাদের ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক মতাদর্শের বলয় তৈরি করতে চায়। তবে এখনো এসব বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। আজ একটি মিটিং আছে। সেখানে মূলত চলমান এসব বিষয় নিয়েই আলোচনা হবে।

    এর আগে এ নিয়ে বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ শনিবার দিনগত রাতে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, আমার ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনীতিতে আসা আখতার হোসেনের হাত ধরেই। এ দেশের প্রতি, দেশের মানুষের প্রতি উনার ভালোবাসা সব সময় আমাদের মুগ্ধ করেছে। ঢাবি ক্যাম্পাসে একক নেতৃত্বে ছাত্রলীগ নামক সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সব সময় রুখে দাঁড়িয়েছেন। বারবার হামলার সম্মুখীন হয়েছেন, আহত হয়েছেন, কারারুদ্ধ হয়েছেন। কিন্তু সঙ্গীদের একমুহূর্তের জন্যও ছেড়ে যাননি। কোনো যদি-কিন্তু ছাড়া সচেতন নাগরিক হিসেবে আখতার হোসেনের পাশে আছি।

    আরও পড়ুনঃ  কেন ‘সূর্যের ডিম’ বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম?

    বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরেক নেতা নুসরাত তাবাসসুম লিখেছেন, আখতার হোসেন ভাই আমার পীর। ভাইয়ের হাতে আমার রাজনীতিতে বায়াত। ভাই যদি আমার চোখ বেঁধে দিয়ে বলে ঝাঁপ দে, আমি ভাববো না সামনে কী আছে। এই শহরের রাস্তায় আমার শরীরে যতগুলো মার পড়েছে সবগুলো আখতার ভাইয়ের পিঠ আড়াল করতে গিয়ে। আমার সম্পূর্ণ রাজনৈতিক জীবন ভাইয়ের নামে কুরবান। ভাই যেখানে দাঁড়িয়ে ডাক দেবেন, কাতার বেঁধে আমরাও সেখান থেকে দাঁড়িয়ে যাবো। ভাইয়ের নামে দুটো কথা বলার আগে নিজ নিজ খাতা খুলে দেখে নেওয়া উচিত।

    লেখক ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট সাদিকুর রহমান খান লিখেছেন, এই দল যদি আখতার ভাইয়ের মতো সেনাপতি, যিনি হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিটা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাকে মাইনাস করে, তাহলে এই দলের মধ্যে আমি অন্তত আমার জায়গাও দেখবো না কোনোদিন। যাদের কাছে গত ১০ বছরে হাসিনাবিরোধী লড়াই মিথ্যা, আবরার ফাহাদের স্মৃতিস্তম্ভ মিথ্যা, ভারতবিরোধী আন্দোলন মিথ্যা, তাদের স্বার্থে আঘাত লাগলে একদিন বাংলাদেশের মানুষও মিথ্যা হয়ে যাবে না, তার গ্যারান্টি কী?

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    অনলাইন ডেস্ক

    Related Posts

    HSC, equivalent exams of July 24 postponed – Bd24live

    July 23, 2025 2:06 AM

    Death toll soars to 31 in fighter jet crash – Bd24live

    July 23, 2025 12:03 AM

    Training Plane Crashes Near Milestone College

    July 21, 2025 8:34 PM
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Latest News

    HSC, equivalent exams of July 24 postponed – Bd24live

    July 23, 2025 2:06 AM

    Death toll soars to 31 in fighter jet crash – Bd24live

    July 23, 2025 12:03 AM

    Training Plane Crashes Near Milestone College

    July 21, 2025 8:34 PM

    Uttara Plane Crash: Death Toll Rises to 16, Over 60 Injured – Bd24live

    July 21, 2025 6:25 PM
    Facebook X (Twitter) LinkedIn WhatsApp Telegram
    © 2025 Sokaler Barta

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.